পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা আজ বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্ত হচ্ছেন। ইতোমধ্যে ২০ জন কারামুক্ত হয়েছেন। তাদের মুক্তির খবরে কারাফটকে ভিড় করছেন স্বজনেরা। আনন্দে মিষ্টি মুখ করাচ্ছেন এবং ফুল দিয়ে বরণ করছেন তারা।
গতকাল বুধবার (২২ জানুয়ারি) কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ও কাশিমপুর কারাগারে বিডিআর বিস্ফোরক মামলার ১৭৮ আসামির জামিননামা পাঠানো হয়। সেসব জামিননামা যাচাই-বাছাই শেষে অন্য কোনো মামলায় আটকাদেশ না থাকায় বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
গত রোববার (২০ জানুয়ারি) বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় করা বিস্ফোরক আইনের মামলায় জামিন পান হত্যা মামলায় খালাসপ্রাপ্ত এবং যাদের বিরুদ্ধে কোনো আপিল হয়নি এমন দুই শতাধিক আসামি। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার অস্থায়ী আদালত তাদের জামিন দেন।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে থাকে।
হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। এ মামলায় ১৫২ জনের ফাঁসির আদেশ ছাড়াও ১৬০ জনের যাবজ্জীবন এবং ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ মামলা থেকে খালাস পান ২৭৮ জন।
কারামুক্ত হচ্ছেন জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা আজ বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্ত হচ্ছেন। ইতোমধ্যে ২০ জন কারামুক্ত হয়েছেন। তাদের মুক্তির খবরে কারাফটকে ভিড় করছেন স্বজনেরা। আনন্দে মিষ্টি মুখ করাচ্ছেন এবং ফুল দিয়ে বরণ করছেন তারা।
গতকাল বুধবার (২২ জানুয়ারি) কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ও কাশিমপুর কারাগারে বিডিআর বিস্ফোরক মামলার ১৭৮ আসামির জামিননামা পাঠানো হয়। সেসব জামিননামা যাচাই-বাছাই শেষে অন্য কোনো মামলায় আটকাদেশ না থাকায় বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
গত রোববার (২০ জানুয়ারি) বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় করা বিস্ফোরক আইনের মামলায় জামিন পান হত্যা মামলায় খালাসপ্রাপ্ত এবং যাদের বিরুদ্ধে কোনো আপিল হয়নি এমন দুই শতাধিক আসামি। কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার অস্থায়ী আদালত তাদের জামিন দেন।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে থাকে।
হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। এ মামলায় ১৫২ জনের ফাঁসির আদেশ ছাড়াও ১৬০ জনের যাবজ্জীবন এবং ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ মামলা থেকে খালাস পান ২৭৮ জন।
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ টেস্টে
যেভাবে মৃত্যু হচ্ছে একটি পুকুরের
মিরসরাইয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও নিখোঁজ ৩ শিক্ষার্থী ও ২ অভিভাবক
ঋণ নিয়ে পাচার, সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে মামলা