চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে মিললো ৮০০ কার্টুন সিগারেট

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে মিললো ৮০০ কার্টন সিগারেট

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিত্যক্ত ৬টি লাগেজ থেকে ৮০০ কার্টুন বিদেশি সিগারেট জব্দ করা হয়েছে। কাস্টমস অ্যারাইভাল হলের লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড কর্নার থেকে এসব সিগারেট জব্দ করা হয়।

শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় এসব সিগারেট জব্দ করা হয় বলে জানান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল।

তিনি জানান, বিমানবন্দরের কাস্টমস শাখা উল্লেখিত লাগেজগুলোর কোনও মালিকানা না পাওয়ায় পরিত্যক্ত মালামাল হিসেবে ৮০০ কার্টুন মন্ড সিগারেট জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মালামাল থেকে রাজস্ব আদায় হবে ৯০ লাখ টাকা।

কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, বিদেশি সিগারেট দুইভাবে আমদানি করার সুযোগ আছে। সাধারণ আমদানি ও বন্ডেড ওয়্যার হাউসের মাধ্যমে। সাধারণ আমদানির মাধ্যমে সিগারেট আনতে হলে উচ্চ শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হয়। শুল্কমুক্ত সুবিধায় নির্দিষ্ট পরিমাণে বন্ডেড ওয়্যার হাউসের মাধ্যমে আমদানি করা যায়।

বৈধভাবে সিগারেট আমদানিতে ৬০২ শতাংশ শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু এই শুল্ক-কর পরিশোধ করে বন্দর দিয়ে সিগারেট আমদানির নজির নেই। তবে বন্ডেড ওয়্যার হাউসগুলো শুল্কমুক্ত সুবিধায় সামান্য পরিমাণে সিগারেট আমদানি করছে। বিমানবন্দরে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে অবৈধভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার ইজি ও মন্ড ব্র্যান্ডের মতো সিগারেট আনার প্রবণতা বেড়েছে।

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিত্যক্ত ৬টি লাগেজ থেকে ৮০০ কার্টুন বিদেশি সিগারেট জব্দ করা হয়েছে। কাস্টমস অ্যারাইভাল হলের লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড কর্নার থেকে এসব সিগারেট জব্দ করা হয়।

শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় এসব সিগারেট জব্দ করা হয় বলে জানান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল।

তিনি জানান, বিমানবন্দরের কাস্টমস শাখা উল্লেখিত লাগেজগুলোর কোনও মালিকানা না পাওয়ায় পরিত্যক্ত মালামাল হিসেবে ৮০০ কার্টুন মন্ড সিগারেট জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মালামাল থেকে রাজস্ব আদায় হবে ৯০ লাখ টাকা।

কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, বিদেশি সিগারেট দুইভাবে আমদানি করার সুযোগ আছে। সাধারণ আমদানি ও বন্ডেড ওয়্যার হাউসের মাধ্যমে। সাধারণ আমদানির মাধ্যমে সিগারেট আনতে হলে উচ্চ শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হয়। শুল্কমুক্ত সুবিধায় নির্দিষ্ট পরিমাণে বন্ডেড ওয়্যার হাউসের মাধ্যমে আমদানি করা যায়।

বৈধভাবে সিগারেট আমদানিতে ৬০২ শতাংশ শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু এই শুল্ক-কর পরিশোধ করে বন্দর দিয়ে সিগারেট আমদানির নজির নেই। তবে বন্ডেড ওয়্যার হাউসগুলো শুল্কমুক্ত সুবিধায় সামান্য পরিমাণে সিগারেট আমদানি করছে। বিমানবন্দরে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে অবৈধভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার ইজি ও মন্ড ব্র্যান্ডের মতো সিগারেট আনার প্রবণতা বেড়েছে।