১০ জিলহজ্জ, ঈদুল আজহার দিন। এ দিন শুধু কোরবানির নয়, বরং পুরো দিনটি ইবাদত, তাকওয়া এবং সুন্নাত পালনের দিন। সকাল শুরু হয় ফজরের নামাজের মাধ্যমে।
🌅 ফজর জামাতে আদায়
ফজরের জামাতে নামাজ আদায় করা মুত্তাকী বান্দার প্রমাণ।
হাদীস:
“যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ জামাতে আদায় করে, সে আল্লাহর জিম্মায় থাকে।” — (সহীহ মুসলিম: ৬৫৭)
🛁 ঈদের প্রস্তুতি
গোসল করে, সুন্দর কাপড় পরে, সুগন্ধি লাগানো সুন্নত (ইবনে মাজাহ: ১৩১৫)
কোরবানি না হওয়া পর্যন্ত কিছু না খাওয়া – সুন্নতে রাসুল (সা.)
📿 তাকবীর বলা
তাকবীর: “আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ”
শুরু: ৯ জিলহজ্জ ফজর থেকে ১৩ জিলহজ্জ আসর পর্যন্ত।
কোরআন:
“…তোমরা আল্লাহর নাম স্মরণ করো নির্ধারিত দিনে।” — (সূরা হজ্জ: ২৮)
🕌 ঈদের নামাজ
ঈদের নামাজ ওয়াজিব (হানাফি মতে)
জামাতে আদায় করতে হয়।
নামাজের পর খুতবা শোনা সুন্নত।
রাসুল (সা.):
“প্রথমে নামাজ পড়তেন, তারপর কোরবানি করতেন।” — (বুখারি: ৫৫৮৫)