এবার একবারের জন্যও দুর্ভোগে পড়ার মতো তীব্র শৈত্যপ্রবাহ আসেনি। প্রতি বছর তীব্র শৈত্যপ্রবাহে নাস্তানাবুদ হন দেশের মানুষ। কিন্তু এবার তা হয়নি। জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণেই আবহাওয়ার এ পরিবর্তন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ ও আবহাওয়াবিদরা।
চলতি জানুয়ারিতেই শীত বিদায় নিতে যাচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তারা।
বিশেষজ্ঞরা জানান, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবের আচরণ থেকে কোনোভাবেই বেরোতে পারছে না বিশ্ব। উন্নত দেশগুলো থেকে নির্গত হওয়া গ্রিন হাউস গ্যাসের ক্ষতিকারক প্রভাবে প্রভাবিত হচ্ছে ছোট দেশগুলো। জলবায়ুর এই বিরূপ আচরণের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশেও।
শীতের সার্বিক বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা বলেন, আগামী কয়েকদিন শীত কম থাকবে। এরপর আবারও বাড়বে। মাসের শেষ দিকে শীত এলেও দুই থেকে তিনদিন থেকে আবার কমতে শুরু করবে।
এই ধাক্কার শীতে শৈত্যপ্রবাহের বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না। কয়েকটা জেলায় শৈত্যপ্রবাহ হতেও পারে আবার নাও হতে পারে।
তিনি বলেন, জানুয়ারির পর থেকেই আস্তে আস্তে শীত বিদায় নেবে। একমোসটোরি রিভার বর্তমানে বাংলাদেশের ওপরে বিদ্যমান আছে।
শীত কম পড়ার কারণ উল্লেখ করে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিমের (বিডব্লিউওটি) প্রধান আবহাওয়া গবেষক খালিদ হোসেন বলেন, এই বছরটা গেছে নিউট্রাল টু লানিনা এয়ারের দিকে।
সাধারণত লানিনা এয়ারের মধ্যে থাকলে শীত কম পড়ে। শীতকালে বাতাস ভূমি থেকে সাগরের দিকে যায়।
কিন্তু ওয়েস্টার্ন ডিস্টার্বেন্স এর কারণে ভূমি থেকে সাগরে বাতাস যাওয়াকে বাধাগ্রস্ত করছে। ফলে শীতকাল হওয়াটাও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
কবে বিদায় নিতে পারে শীত? জানালেন আবহাওয়াবিদরা
এবার একবারের জন্যও দুর্ভোগে পড়ার মতো তীব্র শৈত্যপ্রবাহ আসেনি। প্রতি বছর তীব্র শৈত্যপ্রবাহে নাস্তানাবুদ হন দেশের মানুষ। কিন্তু এবার তা হয়নি। জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণেই আবহাওয়ার এ পরিবর্তন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ ও আবহাওয়াবিদরা।
চলতি জানুয়ারিতেই শীত বিদায় নিতে যাচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তারা।
বিশেষজ্ঞরা জানান, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবের আচরণ থেকে কোনোভাবেই বেরোতে পারছে না বিশ্ব। উন্নত দেশগুলো থেকে নির্গত হওয়া গ্রিন হাউস গ্যাসের ক্ষতিকারক প্রভাবে প্রভাবিত হচ্ছে ছোট দেশগুলো। জলবায়ুর এই বিরূপ আচরণের প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশেও।
এর ফলেই শীতের ভরা মৌসুমে শীত কমে গেছে বলেই জানান তারা।
শীতের সার্বিক বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা বলেন, আগামী কয়েকদিন শীত কম থাকবে। এরপর আবারও বাড়বে। মাসের শেষ দিকে শীত এলেও দুই থেকে তিনদিন থেকে আবার কমতে শুরু করবে।
এই ধাক্কার শীতে শৈত্যপ্রবাহের বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না। কয়েকটা জেলায় শৈত্যপ্রবাহ হতেও পারে আবার নাও হতে পারে।
তিনি বলেন, জানুয়ারির পর থেকেই আস্তে আস্তে শীত বিদায় নেবে। একমোসটোরি রিভার বর্তমানে বাংলাদেশের ওপরে বিদ্যমান আছে।
শীত কম পড়ার কারণ উল্লেখ করে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিমের (বিডব্লিউওটি) প্রধান আবহাওয়া গবেষক খালিদ হোসেন বলেন, এই বছরটা গেছে নিউট্রাল টু লানিনা এয়ারের দিকে।
সাধারণত লানিনা এয়ারের মধ্যে থাকলে শীত কম পড়ে। শীতকালে বাতাস ভূমি থেকে সাগরের দিকে যায়।
কিন্তু ওয়েস্টার্ন ডিস্টার্বেন্স এর কারণে ভূমি থেকে সাগরে বাতাস যাওয়াকে বাধাগ্রস্ত করছে। ফলে শীতকাল হওয়াটাও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে বান্দরবানে জাতীয় নাগরিক পার্টির মতবিনিময় সভা
আ. লীগ না থাকলেও ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক’ নির্বাচন সম্ভব: গোয়েন লুইস
সাবেক সংসদ সদস্য তার অষ্টম শ্রেণি পাশ স্ত্রীকে দেন প্রভাষক পদে চাকরি
চট্টগ্রামে ভুয়া ডিবি পরিচয়ে প্রতারণা, মূল হোতা গ্রেপ্তার
বাজারে নতুন ডিজাইনের টাকা, আসল-নকল চিনবেন যেভাবে
চলন্ত ট্রেনে বয়স্ক দম্পতির নেলপালিশকাণ্ড ভাইরাল