তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) জন্য করা তিনটি আবেদন একসঙ্গে শুনতে আগামী ১৯ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।
রবিবার (১ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আপিল বিভাগ শুনানির জন্য নতুন দিন ধার্য করেন। বিএনপি ও জামায়াতের পক্ষ থেকে সময় আবেদনের করা হলে সর্বোচ্চ আদালতের এই সিদ্ধান্ত দেন। এর আগে সকালে বিএনপির পক্ষে আইনজীবী জয়নুল আবেদীন এক মাস সময় আবেদন করেন। এ সময় জামায়াতও এ বিষয়ে আদালতে সময় আবেদন করে। আপিল বিভাগ বলেন, এই মামলার সঙ্গে পঞ্চদশ সংশোধনীর মামলার কোনো সম্পর্ক আছে কি না। আপিল বিভাগ আরো বলেন, ১৯ জানুয়ারি এর শুনানি হবে। ওই দিন সময় চাইলেও আর দেওয়া হবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করে আনা সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী ২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন আপিল বিভাগের সাত বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের করা আপিল মঞ্জুর করে ওই রায় দেওয়া হয়। সেই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য গত অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে একটি আবেদন করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর আগে রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজন।
অন্য চার ব্যক্তি হলেন- তোফায়েল আহমেদ, এম হাফিজউদ্দিন খান, জোবাইরুল হক ভূঁইয়া ও জাহরা রহমান।
এ দুটি রিভিউ আবেদন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য তোলার মধ্যেই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আরেকটি আবেদন করেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
১৯৯০ সালে গণ-অভ্যুত্থানে এরশাদ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন একটি সরকারের অধীনে সাধারণ নির্বাচন হলেও তখন বিষয়টি সংবিধানে যুক্ত করা হয়নি। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনের চাপে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান এনে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী সংসদে পাস করে বিএনপি।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ওই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১৯৯৮ সালে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ তিনজন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। পরের বিএনপি সরকারের সময়ে ২০০৪ সালের ৪ আগস্ট সেই রিট খারিজ হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বৈধই থাকে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায় : ১৯ জানুয়ারি রিভিউ শুনানি
রবিবার (১ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আপিল বিভাগ শুনানির জন্য নতুন দিন ধার্য করেন। বিএনপি ও জামায়াতের পক্ষ থেকে সময় আবেদনের করা হলে সর্বোচ্চ আদালতের এই সিদ্ধান্ত দেন। এর আগে সকালে বিএনপির পক্ষে আইনজীবী জয়নুল আবেদীন এক মাস সময় আবেদন করেন। এ সময় জামায়াতও এ বিষয়ে আদালতে সময় আবেদন করে। আপিল বিভাগ বলেন, এই মামলার সঙ্গে পঞ্চদশ সংশোধনীর মামলার কোনো সম্পর্ক আছে কি না। আপিল বিভাগ আরো বলেন, ১৯ জানুয়ারি এর শুনানি হবে। ওই দিন সময় চাইলেও আর দেওয়া হবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করে আনা সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী ২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন আপিল বিভাগের সাত বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ। হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের করা আপিল মঞ্জুর করে ওই রায় দেওয়া হয়। সেই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য গত অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে একটি আবেদন করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ দুটি রিভিউ আবেদন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য তোলার মধ্যেই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আরেকটি আবেদন করেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার।
১৯৯০ সালে গণ-অভ্যুত্থানে এরশাদ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন একটি সরকারের অধীনে সাধারণ নির্বাচন হলেও তখন বিষয়টি সংবিধানে যুক্ত করা হয়নি। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনের চাপে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান এনে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী সংসদে পাস করে বিএনপি।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ওই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১৯৯৮ সালে অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ তিনজন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। পরের বিএনপি সরকারের সময়ে ২০০৪ সালের ৪ আগস্ট সেই রিট খারিজ হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বৈধই থাকে।
যথাযোগ্য মর্যাদায় বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে বান্দরবানে জাতীয় নাগরিক পার্টির মতবিনিময় সভা
আ. লীগ না থাকলেও ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক’ নির্বাচন সম্ভব: গোয়েন লুইস
সাবেক সংসদ সদস্য তার অষ্টম শ্রেণি পাশ স্ত্রীকে দেন প্রভাষক পদে চাকরি
চট্টগ্রামে ভুয়া ডিবি পরিচয়ে প্রতারণা, মূল হোতা গ্রেপ্তার