উপস্থাপিত না হয়। এ ব্যাপারে ঐকমত্য কমিশনকে সর্বাধিক খেয়াল রাখার আহ্বান জানিয়েছি।
এনসিপির সদস্যসচিব বলেছেন, সংস্কারের আলোচনা সমাপ্ত করে বিচারের রোডম্যাপ প্রকাশ করে তারপরে সরকার নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হবে। এখনো সময় রয়েছে; সরকার চাইলে এই সময়ের মধ্যেই গণভোটের তারা প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সাংবিধানিক আদেশ জারির বিরোধী। দলটি বলছে, সংস্কারের জন্য প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গণভোটই যথেষ্ট। আগামী নির্বাচনের দিনে হবে গণভোট। এতে দ্বিমত জানিয়ে আখতার বলেছেন, সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে—যে আদেশ জারি করা হবে, তাতে কী তা পরিষ্কার করা। নয়তো শুধুমাত্র গণভোট সংস্কারের বাস্তবায়নকে সুরক্ষা দিতে পারবে না।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার বৈঠকে ছিলেন। এনসিপির পক্ষে ছিলেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, জাবেদ রাসিন, খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্যসচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।