উচ্চশিক্ষায় শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি প্রত্যাশা থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। তাই সুযোগ পেলে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী দেশের যেকোনো প্রান্তে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ভর্তি হন। শুধু ছাত্র নয়, ছাত্রীরাও এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। অনেক ছাত্রী বাড়ি থেকে কয়েক শ কিলোমিটার দূরের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন, যেখানে তার পরিচিত কেউ নেই। অথচ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত আবাসিক সুবিধা নেই। এতে থাকা-খাওয়া, পড়াশোনা নিয়ে তারা নানা সমস্যায় ভুগছেন। অনেক ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে মেসে অবস্থান করলেও নিরাপত্তার অভাবে ছাত্রীরা সেভাবে থাকতে পারছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে দেশে শিক্ষা কার্যক্রম চালু ছিল ৫৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের।
এর মধ্যে ৫৫ শতাংশ ছাত্রীর আবাসিক সুবিধা নেই। অন্যদিকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রদের সংখ্যা এক লাখ ৮২ হাজার ৮৬৭। তাদের জন্য ১৫৪টি হলে ৬৮ হাজার ৫৯৯ জনের আবাসিক সুবিধা রয়েছে। অর্থাৎ ৬৩ শতাংশেরই হল সুবিধা নেই।
ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলার প্রধান কারণ, অক্সফোর্ডে শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসিক সুবিধা রয়েছে। কিন্তু তাদের হলের সংখ্যা ছেলেদের তুলনায় কম। ফলে মেসে গাদাগাদি করে থাকতে হয়। এতে পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটে, হাইজিন পায় না, খাওয়াদাওয়ায় সমস্যা হয়।’
অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ বলেন, ‘ইউজিসি বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের ব্যাপারে অবগত। আমাদের তরফ থেকে প্রাথমিকভাবে ঢাকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রীদের হলের ব্যাপারে কিছু করতে পারি কি না, তা দেখব। এরপর পর্যায়ক্রমে ঢাকার বাইরে ও ছাত্রদের হলের সমস্যা সমাধানেও চেষ্টা থাকবে।’
ইউজিসি সূত্র জানায়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়—এই তিনটিতে ছাত্র-ছাত্রীদের শতভাগ আবাসিক সুবিধা রয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হলেও ৮২ শতাংশের হল সুবিধা রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক সুবিধাবঞ্চিত ৫৫% ছাত্রী
উচ্চশিক্ষায় শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি প্রত্যাশা থাকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। তাই সুযোগ পেলে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী দেশের যেকোনো প্রান্তে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে ভর্তি হন। শুধু ছাত্র নয়, ছাত্রীরাও এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। অনেক ছাত্রী বাড়ি থেকে কয়েক শ কিলোমিটার দূরের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন, যেখানে তার পরিচিত কেউ নেই। অথচ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত আবাসিক সুবিধা নেই। এতে থাকা-খাওয়া, পড়াশোনা নিয়ে তারা নানা সমস্যায় ভুগছেন। অনেক ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে মেসে অবস্থান করলেও নিরাপত্তার অভাবে ছাত্রীরা সেভাবে থাকতে পারছেন না।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে দেশে শিক্ষা কার্যক্রম চালু ছিল ৫৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের।
ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলার প্রধান কারণ, অক্সফোর্ডে শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসিক সুবিধা রয়েছে। কিন্তু তাদের হলের সংখ্যা ছেলেদের তুলনায় কম। ফলে মেসে গাদাগাদি করে থাকতে হয়। এতে পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটে, হাইজিন পায় না, খাওয়াদাওয়ায় সমস্যা হয়।’
অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ বলেন, ‘ইউজিসি বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের ব্যাপারে অবগত। আমাদের তরফ থেকে প্রাথমিকভাবে ঢাকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রীদের হলের ব্যাপারে কিছু করতে পারি কি না, তা দেখব। এরপর পর্যায়ক্রমে ঢাকার বাইরে ও ছাত্রদের হলের সমস্যা সমাধানেও চেষ্টা থাকবে।’
ইউজিসি সূত্র জানায়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়—এই তিনটিতে ছাত্র-ছাত্রীদের শতভাগ আবাসিক সুবিধা রয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হলেও ৮২ শতাংশের হল সুবিধা রয়েছে।
হাদিকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের পথে উড়াল দিল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
আগ্রাবাদ হোটেলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান এইচ. এম. খোরশেদ আলীর ইন্তেকাল
চবিতে উপ-উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা
যমুনা অয়েল কোম্পানির সিবিএ নেতা ইয়াকুব গ্রেপ্তার
এইচপিভি চেনেন না অর্ধেকের বেশি মেডিকেলছাত্রী
স্ত্রীসহ ছোট সাজ্জাদকে দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখাতে আদালতে আবেদন