গত ৮ আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর স্বল্পসময়েই পুলিশ বাহিনীতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। বিপ্লবোত্তরকালে ভেঙে পড়া পুলিশের চেইন অব কমান্ড ফিরিয়ে আনা হয়েছে বলে দাবি করছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। পুলিশ মনে করছে, সময়ের দাবিতে মেট্রোপলিটন, জেলাসহ অন্য নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের পদগুলোতে যৌক্তিক কারণে ব্যাপক রদবদল হয়েছে। এর মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব পুলিশের ভেঙে পড়া মনোবল চাঙ্গা করে কাজে ফেরাতে পেরেছে। সূত্র জানায়, দফায় দফায় পদোন্নতির মাধ্যমে বাহিনীর যোগ্য অফিসারদের মূল্যায়ন করা হয়েছে। অধস্তনদের সার্বিক কল্যাণ এবং কর্মোদ্দীপনা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে জোর দেওয়া হয়েছে। এভাবে পরিস্থিতির দৃশ্যমান উন্নতি ঘটেছে জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। হারানো অস্ত্র এবং গুলির বড় অংশ এরই মধ্যে উদ্ধার করা হয়েছে।
একই সঙ্গে আন্দোলনে পুলিশ সদস্যের পরিবারকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করা হয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা হয়েছে।
অপরাধ ও সমাজবিশ্লেষকরা বলছেন, নতুন সরকার গঠনের পর সব থেকে বেশি চ্যালেঞ্জের বিষয় ছিল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন। কারণ পুলিশের ৪৬০টি স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভাঙচুর করে থানা জ্বালিয়ে দেওয়া, অস্ত্র ও মালপত্র লুটসহ পুলিশ সদস্যরা হত্যাকাণ্ডের শিকার হন।
প্রাণভয়ে পুলিশের অনেক সদস্য আত্মগোপনে চলে যান। ফলে সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার সময়কালে দেশের থানাগুলো অনেকটাই অরক্ষিত ও পুলিশবিহীন ছিল। এতে চুরি-ডাকাতির ঘটনা বেড়ে যাওয়াসহ দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি ঘটে।
এ অবস্থায় জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা বিধানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে পুনরুজ্জীবিত করে মাঠে নামানোর ব্যাপারে সর্বোচ্চ সহযোগিতা ও প্রতিশ্রুতি দেয় সরকার। ফলে ধীরে ধীরে দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। পুলিশ সদস্যরা এতে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেন।
ভেঙে পড়া পুলিশে ইতিবাচক পরিবর্তন, দূরত্ব কমাতে চায় জনগণের সঙ্গে
গত ৮ আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর স্বল্পসময়েই পুলিশ বাহিনীতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। বিপ্লবোত্তরকালে ভেঙে পড়া পুলিশের চেইন অব কমান্ড ফিরিয়ে আনা হয়েছে বলে দাবি করছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স। পুলিশ মনে করছে, সময়ের দাবিতে মেট্রোপলিটন, জেলাসহ অন্য নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের পদগুলোতে যৌক্তিক কারণে ব্যাপক রদবদল হয়েছে। এর মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব পুলিশের ভেঙে পড়া মনোবল চাঙ্গা করে কাজে ফেরাতে পেরেছে। সূত্র জানায়, দফায় দফায় পদোন্নতির মাধ্যমে বাহিনীর যোগ্য অফিসারদের মূল্যায়ন করা হয়েছে। অধস্তনদের সার্বিক কল্যাণ এবং কর্মোদ্দীপনা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে জোর দেওয়া হয়েছে। এভাবে পরিস্থিতির দৃশ্যমান উন্নতি ঘটেছে জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। হারানো অস্ত্র এবং গুলির বড় অংশ এরই মধ্যে উদ্ধার করা হয়েছে।
অপরাধ ও সমাজবিশ্লেষকরা বলছেন, নতুন সরকার গঠনের পর সব থেকে বেশি চ্যালেঞ্জের বিষয় ছিল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন। কারণ পুলিশের ৪৬০টি স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভাঙচুর করে থানা জ্বালিয়ে দেওয়া, অস্ত্র ও মালপত্র লুটসহ পুলিশ সদস্যরা হত্যাকাণ্ডের শিকার হন।
প্রাণভয়ে পুলিশের অনেক সদস্য আত্মগোপনে চলে যান। ফলে সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার সময়কালে দেশের থানাগুলো অনেকটাই অরক্ষিত ও পুলিশবিহীন ছিল। এতে চুরি-ডাকাতির ঘটনা বেড়ে যাওয়াসহ দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি ঘটে।
এ অবস্থায় জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা বিধানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে পুনরুজ্জীবিত করে মাঠে নামানোর ব্যাপারে সর্বোচ্চ সহযোগিতা ও প্রতিশ্রুতি দেয় সরকার। ফলে ধীরে ধীরে দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। পুলিশ সদস্যরা এতে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেন।
যথাযোগ্য মর্যাদায় বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে বান্দরবানে জাতীয় নাগরিক পার্টির মতবিনিময় সভা
আ. লীগ না থাকলেও ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক’ নির্বাচন সম্ভব: গোয়েন লুইস
সাবেক সংসদ সদস্য তার অষ্টম শ্রেণি পাশ স্ত্রীকে দেন প্রভাষক পদে চাকরি
চট্টগ্রামে ভুয়া ডিবি পরিচয়ে প্রতারণা, মূল হোতা গ্রেপ্তার