বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আওয়ামী লীগ ছিল হিংসুক, সংকীর্ণমনা, বেদরদী ও বেপরোয়া। তারা না আল্লাহকে ভয় করেছে, না মানুষকে সম্মান ও সমীহ করেছে। আওয়ামী লীগ আমলে সারা বাংলাদেশে কাড়ি কাড়ি লাশ আর ছোপ ছোপ রক্ত ছিল।
আজ রবিবার (১ ডিসেম্বর) সকালে খুলনার খানজাহান আলী থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে স্থানীয় ইস্টার্ন জুট মিলস শ্রমিক ময়দানে অনুষ্ঠিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। খানজাহান আলী থানা জামায়াতের আমির সৈয়দ হাসান মাহমুদ টিটোর সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি গাজী মোর্শেদ মামুনের পরিচালনায় এ সময় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হোসাইন। জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর লগি-বইঠার মাধ্যমে লাশের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতায় এসে ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের নামে ৫৭ জন চৌকস সেনা কর্মকর্তাকে খুনের পর ঠাণ্ডা মাথায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে সাজানো সাক্ষী আর পাতানো কোর্ট দিয়ে জামায়াতের শীর্ষনেতাদের হত্যা করে। বিডিআর বিদ্রোহের নামে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যার পর আলো বন্ধ করে হত্যাকারীদের পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করা হয়েছিল। কারা এ খুনের নেপথ্য নায়ক, কারা সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী, কারা সহযোগিতাকারী তা’ এখনো দেশবাসী জানতে পারেনি।
এভাবে দেশকে একটি পরিবার, একটি গোষ্ঠী আর একটি দলের বাইরে চিন্তা করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। এ জন্য দেশকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে এ দেশের ছাত্র-জনতা ন্যায়বিচারের স্লোগান নিয়ে রাজপথে নেমেছিল। তাদের স্লোগান ছিল- ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিজ’। সেই দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ ভবিষ্যৎ উপহার দেওয়া এখন আমাদের দায়িত্ব।
সে লক্ষ্য নিয়েই জামায়াতের প্রতিটি কর্মীকে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশে অভূতপূর্ব সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রয়েছে। কিন্তু বিগত পনেরো বছরে একটি দল দেশকে এলোমেলো করে দিয়েছিল।’ এখন জাতীয় ইস্যুগুলোতে জনগণের ইস্পাতকঠিন ঐক্য প্রয়োজন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আওয়ামী লীগ ছিল হিংসুক-সংকীর্ণমনা ও বেপরোয়া : জামায়াত আমির
আজ রবিবার (১ ডিসেম্বর) সকালে খুলনার খানজাহান আলী থানা জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে স্থানীয় ইস্টার্ন জুট মিলস শ্রমিক ময়দানে অনুষ্ঠিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। খানজাহান আলী থানা জামায়াতের আমির সৈয়দ হাসান মাহমুদ টিটোর সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি গাজী মোর্শেদ মামুনের পরিচালনায় এ সময় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও যশোর-কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোবারক হোসাইন। জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর লগি-বইঠার মাধ্যমে লাশের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতায় এসে ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের নামে ৫৭ জন চৌকস সেনা কর্মকর্তাকে খুনের পর ঠাণ্ডা মাথায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে সাজানো সাক্ষী আর পাতানো কোর্ট দিয়ে জামায়াতের শীর্ষনেতাদের হত্যা করে। বিডিআর বিদ্রোহের নামে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যার পর আলো বন্ধ করে হত্যাকারীদের পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করা হয়েছিল। কারা এ খুনের নেপথ্য নায়ক, কারা সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী, কারা সহযোগিতাকারী তা’ এখনো দেশবাসী জানতে পারেনি।
সাতকানিয়ায় মাজারের বারান্দায় মিলল অজ্ঞাত যুবকের লাশ
নানা অজুহাতে দেশকে অস্থিতিশীল করে রাখতে চায় একটি গোষ্ঠী: মীর হেলাল
সৌদির সঙ্গে বাংলাদেশের প্রথম প্রবাসী শ্রমিক চুক্তি শিগগিরই: আসিফ নজরুল
দেশের মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায়: আলহাজ্ব আবু তাহের
কালো জাদুর অভিযোগে নিশ্চিহ্ন পরিবার, বিহারের গ্রামটিতে এখন নিস্তব্ধতা
নারীদের ধ্বংস করা হচ্ছে, রাজনীতি করব না: ফেসবুক লাইভে বৈষম্যবিরোধী নেত্রী