আজ বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় হঠাৎ করে বিপুল পরিমাণ পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য ময়দানে মোতায়েন হয়। এ বিষয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ইসকান্দার হাবিবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ইজতেমা ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।’ জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) শুরায়ে নেজামের ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা সমাপ্ত হয়। এরপর জোড় ইজতেমায় অংশগ্রহণকারীরা ময়দান ছাড়া শুরু করেন। আজ বুধবারও ময়দান থেকে মুসল্লিরা চিল্লার দায়িত্ব পালন করতে দেশ-বিদেশে যাওয়ার জন্য পর্যায়ক্রমে বেরিয়ে যান। এ সময় হঠাৎ করে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য ময়দানে আসেন। তারা ময়দানের সব গেটের সামনে ও ভেতরে অবস্থান নেন। বিশেষ করে বিদেশি খিত্তার সামনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শক্ত ঘাঁটি করে।
আগামী শনি-রবিারের মধ্যে চিল্লায় ফরিদপুর যাব।’
বিদেশি খিত্তার ২ নম্বর গেটে পাহারার দায়িত্বে থাকা আবু সিদ্দিক (৬৬), আনোয়ার হোসেন (৭৩) জানান, জোড় ইজতেমা শেষে মাল সামানা গোছানোর কাজ করছি। কাজ শেষে দাওয়াতি কাজে বেরিয়ে পড়ব। বাড়তি নিরাপত্তার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তারা কিছু জানেন না বলে জানান।
নিজামুদ্দীন মার্কাজের অনুসারী তাবলীগ জামাত বাংলাদেশের মিডিয়া সমন্বয়ক মো. সায়েম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমরা তুরাগ নদের পশ্চিমতীরে মাসোয়ারা করছি।
আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে ইজতেমা ময়দানে আমাদের জোড় ইজতেমা শুরু হবে। সে বিষয়ে মাসোয়ারা চলছে। হয়ত জুবায়েরপন্থীরা পুলিশকে মিথ্যা খবর দিতে পারে যে, আমরা ময়দান দখল করব।’
শুরায়ে নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, ‘সাদপন্থীরা ২০ ডিসেম্বর থেকে ৫ দিনের জোড় ইজতেমা করতে চায়। অথচ সরকারিভাবে বলা হয়েছে, ৪ ফেব্রুয়ারি তারা দ্বিতীয় পর্ব করতে ময়দান বুঝে নেবে।
সূত্রের কালের কন্ঠ
২০ ডিসেম্বর ঘিরে উত্তেজনা, ইজতেমার মাঠে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
আজ বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় হঠাৎ করে বিপুল পরিমাণ পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য ময়দানে মোতায়েন হয়। এ বিষয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি ইসকান্দার হাবিবুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ইজতেমা ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।’ জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) শুরায়ে নেজামের ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা সমাপ্ত হয়। এরপর জোড় ইজতেমায় অংশগ্রহণকারীরা ময়দান ছাড়া শুরু করেন। আজ বুধবারও ময়দান থেকে মুসল্লিরা চিল্লার দায়িত্ব পালন করতে দেশ-বিদেশে যাওয়ার জন্য পর্যায়ক্রমে বেরিয়ে যান। এ সময় হঠাৎ করে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও এপিবিএন সদস্য ময়দানে আসেন। তারা ময়দানের সব গেটের সামনে ও ভেতরে অবস্থান নেন। বিশেষ করে বিদেশি খিত্তার সামনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শক্ত ঘাঁটি করে।
বিদেশি খিত্তার ২ নম্বর গেটে পাহারার দায়িত্বে থাকা আবু সিদ্দিক (৬৬), আনোয়ার হোসেন (৭৩) জানান, জোড় ইজতেমা শেষে মাল সামানা গোছানোর কাজ করছি। কাজ শেষে দাওয়াতি কাজে বেরিয়ে পড়ব। বাড়তি নিরাপত্তার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তারা কিছু জানেন না বলে জানান।
নিজামুদ্দীন মার্কাজের অনুসারী তাবলীগ জামাত বাংলাদেশের মিডিয়া সমন্বয়ক মো. সায়েম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমরা তুরাগ নদের পশ্চিমতীরে মাসোয়ারা করছি।
শুরায়ে নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, ‘সাদপন্থীরা ২০ ডিসেম্বর থেকে ৫ দিনের জোড় ইজতেমা করতে চায়। অথচ সরকারিভাবে বলা হয়েছে, ৪ ফেব্রুয়ারি তারা দ্বিতীয় পর্ব করতে ময়দান বুঝে নেবে।
সূত্রের কালের কন্ঠ
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
ছেলেকে আনতে গিয়ে নিখোঁজ মায়ের লাশ মিলল ডিএনএ টেস্টে
যেভাবে মৃত্যু হচ্ছে একটি পুকুরের
মিরসরাইয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও নিখোঁজ ৩ শিক্ষার্থী ও ২ অভিভাবক
ঋণ নিয়ে পাচার, সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে মামলা