টকশোতে সম্প্রতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো: শামীম কামাল ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এবং যুদ্ধের সম্ভাবনা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ভারত যেটি চাচ্ছে, তা ইসরাইলের নেতানিয়াহুর মডেলের মতো, যেখানে নেতানিয়াহু গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেছেন এবং এখনও তা অব্যাহত রেখেছেন। গতকাল তিনটি দেশে একসাথে আক্রমণ করার মাধ্যমে তিনি ইসরাইলিদের বোঝানোর চেষ্টা করেছেন যে, “শুধু নেতানিয়াহু ইসরাইলকে রক্ষা করতে পারেন।” একইভাবে, মোদি এবং বিজেপি সরকারের লক্ষ্য হলো, “শুধু বিজেপি ইন্ডিয়াকে রক্ষা করতে পারে।”
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম কামাল বলেন, “আমি আশা করি, এই পরিস্থিতি আর বাড়বে না, কারণ এটি যদি বড় আকারে ছড়িয়ে যায়, তা খুব বিপজ্জনক হতে পারে। ভারতের এবং পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন যুদ্ধ সহ্য করার জন্য উপযুক্ত নয়।” তিনি আরও বলেন, “বিশ্ব রাজনীতি এবং সামরিক খরচের দিকে নজর দিলে, এটি স্পষ্ট যে, একটি বড় যুদ্ধ সম্পূর্ণ অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে।”
তিনি চীনের ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন এবং বলেন, “চীন চাইবে না পাকিস্তান যুদ্ধে জড়াক, কারণ সেখানে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের আওতায় ৪৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ রয়েছে।” পাশাপাশি, তিনি জানান, বেলুচরা চীনের পাকিস্তান করিডরের বিরোধিতা করছে, যা চীনের এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলছে।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আরও বলেন, “ইউক্রেন যুদ্ধের পর আমরা দেখেছি, সেখানে প্রতিদিন ২৫০-২৬০ মিলিয়ন ডলার খরচ হচ্ছে। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হলে খরচ আরও বেশি হবে, যা পুরো অঞ্চলের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।”
এছাড়া, তিনি উল্লেখ করেন যে, পাকিস্তানে আসন্ন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সফর পরিস্থিতি শান্ত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ইরান ভারতের উপর নির্ভরশীল এবং পাকিস্তানও ইরানের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রেখেছে, যা দ্বিপাক্ষিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হতে পারে।
অবশেষে, আফগানিস্তান ভারত ও পাকিস্তানকে শান্তির জন্য সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে যুদ্ধের বিরুদ্ধে একটি কূটনৈতিক পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করেছে।
পাকিস্তানকে পরাজিত করার চেয়ে নিজ দেশে সমর্থন পাওয়াই মোদীর লক্ষ্য
টকশোতে সম্প্রতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো: শামীম কামাল ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এবং যুদ্ধের সম্ভাবনা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ভারত যেটি চাচ্ছে, তা ইসরাইলের নেতানিয়াহুর মডেলের মতো, যেখানে নেতানিয়াহু গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেছেন এবং এখনও তা অব্যাহত রেখেছেন। গতকাল তিনটি দেশে একসাথে আক্রমণ করার মাধ্যমে তিনি ইসরাইলিদের বোঝানোর চেষ্টা করেছেন যে, “শুধু নেতানিয়াহু ইসরাইলকে রক্ষা করতে পারেন।” একইভাবে, মোদি এবং বিজেপি সরকারের লক্ষ্য হলো, “শুধু বিজেপি ইন্ডিয়াকে রক্ষা করতে পারে।”
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম কামাল বলেন, “আমি আশা করি, এই পরিস্থিতি আর বাড়বে না, কারণ এটি যদি বড় আকারে ছড়িয়ে যায়, তা খুব বিপজ্জনক হতে পারে। ভারতের এবং পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন যুদ্ধ সহ্য করার জন্য উপযুক্ত নয়।” তিনি আরও বলেন, “বিশ্ব রাজনীতি এবং সামরিক খরচের দিকে নজর দিলে, এটি স্পষ্ট যে, একটি বড় যুদ্ধ সম্পূর্ণ অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে।”
তিনি চীনের ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন এবং বলেন, “চীন চাইবে না পাকিস্তান যুদ্ধে জড়াক, কারণ সেখানে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের আওতায় ৪৬ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ রয়েছে।” পাশাপাশি, তিনি জানান, বেলুচরা চীনের পাকিস্তান করিডরের বিরোধিতা করছে, যা চীনের এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলছে।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আরও বলেন, “ইউক্রেন যুদ্ধের পর আমরা দেখেছি, সেখানে প্রতিদিন ২৫০-২৬০ মিলিয়ন ডলার খরচ হচ্ছে। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হলে খরচ আরও বেশি হবে, যা পুরো অঞ্চলের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।”
এছাড়া, তিনি উল্লেখ করেন যে, পাকিস্তানে আসন্ন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সফর পরিস্থিতি শান্ত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ইরান ভারতের উপর নির্ভরশীল এবং পাকিস্তানও ইরানের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রেখেছে, যা দ্বিপাক্ষিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হতে পারে।
অবশেষে, আফগানিস্তান ভারত ও পাকিস্তানকে শান্তির জন্য সহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে যুদ্ধের বিরুদ্ধে একটি কূটনৈতিক পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করেছে।
শাহ আমানতে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট মোবাইল জব্দ
ফটিকছড়িতে ছেলের দুর্ঘটনার খবর শুনে মারা গেলেন মা
সমাবেশে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় ২ জামায়াত নেতা নিহত
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল: মির্জা আব্বাস
মাদকবিরোধী অভিযানকালে ভিডিও করায় পুলিশের ‘অশালীন ভঙ্গি’, দুই পুলিশ সদস্যকে অবরুদ্ধ
জামায়াতের সমাবেশ ঘিরে ডিএমপির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা