সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউড কুইন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। কখনও ব্যক্তিজীবন, আবার কখনও তার কর্মজীবন নিয়ে চর্চার শেষ নেই ভক্তদের। সে থেকে তাকে নিয়ে বিতর্কও কম উঠে আসতে দেখা যায়নি। অনেকে যেমন তার অভিনয়, রূপের প্রশংসা করেন, আবার এমন অনেকেও আছেন যে বিশ্বসুন্দরীর নামে বিরক্তি প্রকাশ করেন। সেই তালিকাতেই রয়েছেন বলিউডের পরিচালক মধুর ভান্ডারকর।
ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে ছবি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন পরিচালক। তাকে নিয়ে ছবি করা মানেই বেশ বড় প্রজেক্ট। ফলে সেই অনুযায়ী মধুর ভান্ডারকর ছবির কাজ শুরু করে দেন। কাজ চলছিল। সেই সময়ই খবরের চ্যানেল থেকে তিনি জানতে পারেন, ঐশ্বরিয়া চারমাসের অন্তঃসত্ত্বা। তারপরেই পরিচালকের মাথায় হাত। কারণ, তিনি এটা জানতেন না।
সে সময় চারমাসের অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর চেপে রাখায় কটাক্ষ-অপমানের শিকার হতে হয় ঐশ্বরিয়াকে। তখনই পুত্রবধূর পাশে দাঁড়ান অমিতাভ বচ্চন। তিনি ঐশ্বরিয়াকে সাপোর্ট করে বলেন, ‘আপনি জানেন ঐশ্বরিয়াকে বিবাহিত। তিনি যখন ছবি সই করেছেন তখনও সেটা জানা ছিল। আপনি বলতে চাইছেন অভিনেত্রীরা বিয়ে করবেন না, সন্তান নেবেন না? এটা নিয়ে কথা বাড়ানোর কোনও মানে আছে বলে আমার অন্তত মনে হয় না। তাছাড়া এমন কি কোথাও লেখা আছে যে, একটা প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত থাকলে অভিনেত্রীরা সন্তান নিতে পারবেন না?’
যদিও মধুর ভাণ্ডারকর স্পষ্ট জানিয়েছিলেন, প্রোজেক্ট চলাকালীন সত্যি তিনি বিপদে পড়েছিলেন। কীভাবে সবটা সামলাবেন বুঝতে পারছিলেন না। টিমের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করার সাহস হচ্ছিল না তার। ফলে তিনি অবসাদে ডুবে যান, এক পর্যায়ে সেই ছবি থেকে বাদ দেওয়া হয় ঐশ্বরিয়াকে। তার জায়গায় অভিনয় করেন কারিনা কাপুর।
চলতি বছরজুড়ে বহুবার খবরের শিরোনাম হয়েছেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি নিয়ে চর্চা, তা হলো- দাম্পত্য জীবন ভালো কাটছে না এই নায়িকার। বচ্চন পরিবারের সঙ্গে নাকি তার দূরত্ব বেড়েছে, ফলে বি-টাউনে অনেক বেশি চাউর হয়েছে ঐশ্বরিয়া-অভিষেকের বিচ্ছেদ জল্পনা।
তবে বিষয়টি নিয়ে এখনও অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়ার কেউই মুখ খোলেনি। এদিকে তাদের এই নীরবতার সময় যত বাড়ছে, বিচ্ছেদ গুঞ্জন ততই জোড়ালো হচ্ছে। তবে এই বিচ্ছেদ আবহের মাঝেও অনেক সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেখা মিলেছে তাদের।
অন্তঃসত্ত্বার খবর গোপন রাখায় ঐশ্বরিয়াকে অপমান, পাশে দাঁড়ান অমিতাভ
সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউড কুইন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। কখনও ব্যক্তিজীবন, আবার কখনও তার কর্মজীবন নিয়ে চর্চার শেষ নেই ভক্তদের। সে থেকে তাকে নিয়ে বিতর্কও কম উঠে আসতে দেখা যায়নি। অনেকে যেমন তার অভিনয়, রূপের প্রশংসা করেন, আবার এমন অনেকেও আছেন যে বিশ্বসুন্দরীর নামে বিরক্তি প্রকাশ করেন। সেই তালিকাতেই রয়েছেন বলিউডের পরিচালক মধুর ভান্ডারকর।
ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে ছবি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন পরিচালক। তাকে নিয়ে ছবি করা মানেই বেশ বড় প্রজেক্ট। ফলে সেই অনুযায়ী মধুর ভান্ডারকর ছবির কাজ শুরু করে দেন। কাজ চলছিল। সেই সময়ই খবরের চ্যানেল থেকে তিনি জানতে পারেন, ঐশ্বরিয়া চারমাসের অন্তঃসত্ত্বা। তারপরেই পরিচালকের মাথায় হাত। কারণ, তিনি এটা জানতেন না।
সে সময় চারমাসের অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর চেপে রাখায় কটাক্ষ-অপমানের শিকার হতে হয় ঐশ্বরিয়াকে। তখনই পুত্রবধূর পাশে দাঁড়ান অমিতাভ বচ্চন। তিনি ঐশ্বরিয়াকে সাপোর্ট করে বলেন, ‘আপনি জানেন ঐশ্বরিয়াকে বিবাহিত। তিনি যখন ছবি সই করেছেন তখনও সেটা জানা ছিল। আপনি বলতে চাইছেন অভিনেত্রীরা বিয়ে করবেন না, সন্তান নেবেন না? এটা নিয়ে কথা বাড়ানোর কোনও মানে আছে বলে আমার অন্তত মনে হয় না। তাছাড়া এমন কি কোথাও লেখা আছে যে, একটা প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত থাকলে অভিনেত্রীরা সন্তান নিতে পারবেন না?’
যদিও মধুর ভাণ্ডারকর স্পষ্ট জানিয়েছিলেন, প্রোজেক্ট চলাকালীন সত্যি তিনি বিপদে পড়েছিলেন। কীভাবে সবটা সামলাবেন বুঝতে পারছিলেন না। টিমের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করার সাহস হচ্ছিল না তার। ফলে তিনি অবসাদে ডুবে যান, এক পর্যায়ে সেই ছবি থেকে বাদ দেওয়া হয় ঐশ্বরিয়াকে। তার জায়গায় অভিনয় করেন কারিনা কাপুর।
চলতি বছরজুড়ে বহুবার খবরের শিরোনাম হয়েছেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি নিয়ে চর্চা, তা হলো- দাম্পত্য জীবন ভালো কাটছে না এই নায়িকার। বচ্চন পরিবারের সঙ্গে নাকি তার দূরত্ব বেড়েছে, ফলে বি-টাউনে অনেক বেশি চাউর হয়েছে ঐশ্বরিয়া-অভিষেকের বিচ্ছেদ জল্পনা।
তবে বিষয়টি নিয়ে এখনও অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়ার কেউই মুখ খোলেনি। এদিকে তাদের এই নীরবতার সময় যত বাড়ছে, বিচ্ছেদ গুঞ্জন ততই জোড়ালো হচ্ছে। তবে এই বিচ্ছেদ আবহের মাঝেও অনেক সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেখা মিলেছে তাদের।
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে লাখ টাকা জরিমানা
জোট করলেও নিজ নিজ প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে, হাইকোর্টের রায়
চট্টগ্রামে ৩৫ শতক পাহাড় কাটায় সওজকে ১ কোটি ৩২ লাখ টাকা জরিমানা মানা করা হয়।
৭৭তম আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে আইএইচআরসিজি’র অনুষ্ঠানে-প্রফেসর নসরুল কদির মানবাধিকার রক্ষায় দেশী-বিদেশী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গণমূখী কর্মকাণ্ড বাড়াতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর এস.এম. নসরুল কদির বলেছেন-বাংলাদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করেছে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনতা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর এখনও পর্যন্ত মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার, বাক স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং মানবাধিকার রক্ষায় সংগ্রাম করে যাচ্ছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যে সরকার আসুক না কেন, তাদেরকে রাষ্ট্রীয় সংস্কারের দিকে অধিক মনোযোগী হতে হবে। এবং এ কাজে মানববাধিকার সংগঠনগুলোকে মানবাধিকার রক্ষায় দেশী-বিদেশী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গণমূখী কর্মকাণ্ড বাড়াতে হবে। তিনি আজ সকাল ১০ ঘটিকায় ৭৭তম আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে আইএইচআরসিজি বাংলাদেশ’র উদ্যোগে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন সম্মেলন কক্ষে এক আলোচনা সভা ও সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইএইচআরসিজি বাংলাদেশ’র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো: আমির হোসেন খাঁন। অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্যে আইএইচআরসিজি বাংলাদেশ’র জেনারেল সেক্রেটারী সৈয়দ মোস্তফা আলম বলেন, মানবাধিকার সংগঠনের নামে বাংলাদেশের কোন জায়গায় চাঁদাবাজী দখলবাজী, মামলা বাজী করে জনগণকে হয়রানী করা যাবে না। যারা এ কাজে জড়িত থাকবেন তাদেরকে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দিতে হবে। এবং আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনমুখী এবং স্বাধীনতা রক্ষায় যে দল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে তাদেরকে নির্বাচিত করার আহ্বান জানান। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আইএইচআরসিজি’র নির্বাহী পরিচালক নুরুল আবসার তৌহিদ বলেন, মানবাধিকার সংগঠনকে বাংলাদেশে প্রান্তিক জনগণের কাছে পৌছে দেওয়ার জন্য সকল জেলায় সৎ ও যোগ্য মানুষকে সংগঠনের নেতৃত্বে আসার আহ্বান জানান। আইএইচআরসিজি চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমন্বয়কারী মুহাম্মদ আওরঙ্গজেব খান সম্রাট, নেত্রী নাহিদা আক্তার নাজু ও চম্পা রানী নন্দীর যৌথ সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক মাঈন উদ্দীন আহমদ, সংঠনের নারী ও শিশু বিষয়ক সম্পাদিকা তাহেরা শারমীন, সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা ইঞ্জিনিয়ার আবু তৈয়ব, সংগঠনের বিভাগীয় নেতা মোঃ আব্দুর রহিম, পটিয়া উপজেলার সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নারী নেত্রী আফরোজা বেগম জলি, অপকার নির্বাহী পরিচালক মোঃ আলমগীর, চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইউনুচ তালুকদার, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ওহাব, চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির যুগ্ম সমন্বয়কারী ডা. জামাল উদ্দিন, আর্ন্তাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি মোঃ মোশারফ হোসেন, সীতাকুন্ড উপজেলার সভাপতি মোঃ মুসলিম উদ্দিন ভূইয়া, মহানগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী জাবেদ চৌধুরী, সংগঠনের নারী নেত্রী জান্নাতুল মাওয়া মারুফা, শারমীন সরকার, জোহরা সেলিম, সীতাকুন্ড পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মাসুদা বেগম, নারী উদ্যোক্তা মনিরা দিলশাদ তানসি, সংগঠনের নেতা যথাক্রমে-হাজী নুরুল ইসলাম, তাহেরা মহরম, ফাহমিনা আলম, ইঞ্জি: কাজী মিজান, এনাম হোসেন, মোঃ আলাউদ্দিন, আব্দুল কাদের চৌধুরী, মোঃ ইয়াছিন, মোঃ রাজু চৌধুরী, তৌহিদুল আলম তালুদার, মোঃ ইকরাম, ইব্রাহিম লালন, সঙ্গীত শিল্পী এস.বি সুমি, মোঃ ইমাম উদ্দিন, মোঃ আজহারুল ইসলাম তামিম, শান্ত দে, ফয়জুল হক, আসিফ রোহান, মোঃ ইয়াছিন প্রিন্স, তাহমিনা আক্তার প্রমুখ। ৭৭তম আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে কেক কেটে এবং অনুষ্ঠান শেষে বিগত কর্মকাণ্ডের উপর সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের কাছে সনদপত্র বিতরণ করা হয়।
বেগম জিয়াকে সিসিইউতে রেখে সর্বোচ্চ চিকিৎসা
ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪১১